হেলথ টিপস লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
হেলথ টিপস লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

সোমবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০২১

মুখের ব্রণ কী করে সম্পূর্ণ ভাবে দূর করা যায়? Bron Theke Mukti Pete Koroniyo Ki?

 

মুখের ব্রণ কী করে সম্পূর্ণ ভাবে দূর করা যায়?

 

ব্রণর জন্য ঘরোয়া প্রতিকার কী?      



·         মুলতানি মাটিতে গোলাপ জলের চন্দন মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগান। পেস্ট শুকানোর পরে জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি আপনার ব্রণ হ্রাস করবে এবং আপনার মুখের সৌন্দর্য বাড়বে।

·         নীম ত্বকের প্রদাহ শিথিল করে। হলুদের সাথে নিম পাতা দিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগান এবং 20 মিনিট পরে ধুয়ে ফেলুন।

·         লেবুর অম্লীয় উপাদানগুলি ব্রণ নিরাময়ের জন্য দ্রুত হয়। লেবুটি মুখে ঘষে কিছুক্ষণ পর জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

·         মেথির মধ্যে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-সেপটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এবং এটি ব্রণে সারাতে অনেক সাহায্য করে। মেথির সতেজ পাতা দিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন এবং এটি আপনার মুখে লাগান এবং কিছুক্ষণ পর হালকা গরম জল দিয়ে আপনার মুখ ধুয়ে নিন।

·         অ্যালোভেরা জেল প্রদাহ হ্রাস করে এবং এটির মধ্যে ব্রণ নিরাময়ের বৈশিষ্ট্য রয়েছে। দিনে দুবার অ্যালোভেরা জেল প্রয়োগ করুন। এটি ব্রণর দাগ কমায়।

·         কমলা লেবুতে অম্লীয় অ্যাসিড এবং ভিটামিন সি রয়েছে যা ব্রণর সারানোর জন্য খুব উপকারী। কমলার রস ব্যবহার করুন ও মুখে কমলা খোসা লাগান, ব্রণের কোনও সমস্যা হবে না।

ব্রণর চিকিৎসা কী?



·         চর্ম বিশেষজ্ঞরা ব্রণ চিকিৎসা খুব ভাল করে করেন।

·         বেশিরভাগ চিকিৎসক ঔষুধের পরামর্শ দেন : রেটিনয়েডস, অ্যান্টিবায়োটিকগুলি, মলম। আস্তে আস্তে ক্ষত নিরাময় হয় এবং ব্রণ সেরে যায়।

·         গুরুতর ব্রণ নিরাময়ের জন্য, চিকিৎসক অ্যান্টিবায়োটিক Antibiotics লিখে দেন। এই ওষুধগুলি শরীরের ক্ষত কমায়।

·         অ্যান্টিবায়োটিকগুলি দ্বারা যদি ব্রণ নিরাময় না করা যায় তবে চিকিৎসকরা মহিলা এবং মেয়েদের স্পিনোলোকেটোন জাতীয় ওষুধের পরামর্শ দেন।

·         চিকিৎসকরা দেহের ক্ষত নিরাময়ে করতে স্টেরয়েড ইনজেকশন দেওয়ার পরামর্শ দেন।

·         ব্রণ ঠিক করতে ডাক্তার প্রথমে ব্রণর জায়গাটি দেখেন । কী ধরণের ব্রণ কত বড়ো বা ছোট , এগুলি যাচাই করার পরে তারা চিকিৎসা করেন ।

·         অতিরিক্ত গভীর এবং আহত ত্বকের অপারেশন করা হয়। এতে, চিকিৎসক ব্রণ কেটে ফেলেন এবং ব্রণর দাগটি একটি সূঁচ দিয়ে ঠিক করে এবং জায়গাটা মেরামত করে দেন।


বুধবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০২১

গর্ভাবস্থায় প্যারাসিটামল খেলে কি ক্ষতি হয়?

অনেকেই শরীরের তাপমাত্রা বাড়লেই বা একটু জ্বর জ্বর ভাব দেখলেই প্যারাসিটামল খেয়ে নেন। দৈহিক বা সোমাটিক ব্যথায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে অ-মাদক বেদনানাশক, বিশেষ করে প্যারাসিটামলই ব্যবহৃত হয়।


মাথাব্যথা, গলাব্যথা, পেশির ব্যথা, দাঁতের ব্যথা, ঋতুকষ্ট ইত্যাদিতে প্যারাসিটামল খুবই কার্যকর। কিন্তু তাই বলে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া প্যারাসিটামল ব্যবহার করা একেবারেই অনুচিত। বিশেষ করে প্রেগন্যান্সি বা গর্ভাবস্থায় চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া মাত্রাতিরিক্ত প্যারাসিটামল খেলে তার থেকে অ্যাটেনশন ডেফিসিট হাইপার অ্যাকটিভিটি ডিসর্ডার বা অটিস্টিক স্পেকট্রাম ডিসর্ডার- এর মতো মারাত্মক স্নায়ুরোগ দেখা দিতে পারে।

সুইডেনের উপসালা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষকের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে সামান্য পরিমাণে প্যারাসিটামল বা এসিটামিনোফেন সেবনের ফলে ভ্রূণের স্নায়বিক গঠনতন্ত্রকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। ফলে সদ্যজাত শিশুর শরীরে দেখা দিতে পারে অ্যাটেনশন ডেফিসিট হাইপার অ্যাকটিভিটি ডিসর্ডার বা অটিস্টিক স্পেকট্রাম ডিসর্ডার-এর মতো মারাত্মক স্নায়ুরোগ।

এই গবেষকদের মতে, প্রেগন্যান্সি বা গর্ভাবস্থায় জ্বর বা যন্ত্রনা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনও ওষুধ খাওয়াই উচিত নয়। তাই গর্ভবতী নারী বা শিশুদের ক্ষেত্রে প্যারাসিটামল প্রয়োগের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে অনুরোধ করেছেন গবেষকরা। চিকিত্সকদের মতে, ২৪ ঘণ্টায় চার গ্রাম বা চার হাজার মিলিগ্রামের বেশি প্যারাসিটামল খাওয়া মোটেই উচিত নয়। কারণ তাতে কিডনি ও লিভারের মারাত্মক ক্ষতির ঝুঁকি থাকে।

সূত্র: জিনিউজ

শনিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০১৯

স্ট্রোক থেকে বাঁচতে এই লেখাটি পড়ুন - Read this article to prevent stroke

স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমেই বেশি হয়ে থাকে কেন?

স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমেই বেশি হয়ে থাকে কারন,বাথরুমে ঢুকে গোসল করার সময় আমরা প্রথমেই মাথা এবং চুল ভেজাই যা একদম উচিৎ নয়। এটি একটি ভুল পদ্ধতি।

এইভাবে প্রথমেই মাথায় পানি দিলে রক্ত দ্রুত মাথায় উঠে যায় এবং কৈশিক ও ধমনী একসাথে ছিঁড়ে যেতে পারে। ফলস্বরূপ ঘটে স্ট্রোক অতঃপর মাটিতে পড়ে যাওয়া.

কানাডার মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন জার্নালে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্ট্রোক বা মিনি স্ট্রোকের কারণে যে ধরনের ঝুঁকির কথা আগে ধারণা করা হতো, প্রকৃতপক্ষে এই ঝুঁকি দীর্ঘস্থায়ী এবং আরও ভয়াবহ।

বিশ্বের একাধিক গবেষণা রিপোর্ট অনুযায়ী, গোসলের সময় স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু বা পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে। চিকিৎসকদের মতে, গোসল করার সময় কিছু নিয়ম মেনে গোসল করা উচিত।

সঠিক নিয়ম মেনে গোসল না করলে হতে পারে মৃত্যুও। গোসল করার সময় প্রথমেই মাথা এবং চুল ভেজানো একদম উচিৎ নয়। কারণ, মানুষের শরীরে রক্ত সঞ্চালন একটা নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় হয়ে থাকে। শরীরের তাপমাত্রা বাইরের তাপমাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নিতে কিছুটা সময় লাগে। চিকিৎসকদের মতে, মাথায় প্রথমেই পানি দিলে সঙ্গে সঙ্গে রক্ত সঞ্চালনের গতি বহু গুণ বেড়ে যায়। সেসময় বেড়ে যেতে পারে স্ট্রোকের ঝুঁকিও।

তা ছাড়া মাত্রাতিরিক্ত রক্তচাপের ফলে মস্তিষ্কের ধমনী ছিঁড়ে যেতে পারে।
#গোসলের সঠিক নিয়মঃ-

প্রথমে পায়ের পাতা ভেজাতে হবে। এরপর আস্তে আস্তে উপর দিকে কাঁধ পর্যন্ত ভেজাতে হবে। তারপর মুখে পানি দিতে হবে। সবার শেষে মাথায় পানি দেওয়া উচিত ।

এই পদ্ধতি যাদের উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ কোলেস্টেরল এবং মাইগ্রেন আছে তাদের অবশ্যই পালন করা উচিৎ।

এই তথ্যগুলো বয়স্ক মা-বাবা এবং আত্মীয় পরিজনদের অবশ্যই জানিয়ে রাখুন । ❤️

👆তথ্যটি ভাল লাগলে আমাদের ব্লগ নিয়মিত ভিজিট করুন । এবং সাথে থাকার অনুরোধ রইল যেন গুরুত্বপূর্ণ সব তথ্য আপনাদের নিকট পৌঁছে দিতে পারি ❤️
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন ।


You can read more

কোরআন ও হাদিস স্বীকৃত আয়াতে শেফা বা সুস্থ হবার তদবির

সুস্থতা-অসুস্থতা উভয়টিই আল্লাহর নেয়ামত। সুস্থ হলে মানুষ বেশি করে আল্লাহর ইবাদত করতে পারে। শোকর আদায় করে কৃতজ্ঞ হতে পারে। আর অসুস্থ হলে আল্লা...